14 February 2012

ভ্যালেন্টাইন ডে-তে এক প্রেমিক গেছে রেস্টুরেন্টে


এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো ।
ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।




মেডিকেল কলেজের প্রফেসর নতুনদের ক্লাস নিচ্ছেন।

-ভালো ডাক্তার হওয়ার দুটি শর্ত। প্রথমটি হল খুব ভালো পর্যবেক্ষন শক্তি থাকা। রুগীকে দেখেই যেন তার সম্পর্কে ধারনা করতে পারো, কোন একটা অসুখের হালকা লক্ষনও যেন বাদ না যায়। দ্বিতীয়টা হল মন শক্ত করা। যেন কিছুতেই তুমি ভড়কে না যাও।

আজকে তোমাদের পর্যবেক্ষন এবং মানসিক অবস্থার পরীক্ষা হবে। আমার সামনে একটা জারে হলুদ বর্নের তরল আছে। সবাই এক এক করে আসো আর দেখে যাও। বলো এটা কি?

একে একে সবাই এলো। সবার এক কথা এটা প্রস্রাব।

গুড! এই বলে প্রফেসর একটা আঙ্গুল তরলে ডুবিয়ে দিলেন। ছাত্র-ছাত্রীরা ওয়াক থু টাইপ আওয়াজ করল। তরলে আঙ্গুল রেখেই প্রফেসর বললেন,

-তোমাদের ঘেন্নাপাতি কমাতে হবে। মানসিক দৃঢ়তার জন্য এই ধরনের ঘৃনা থাকা ভালো নয়। যারা এখনো আমার আঙ্গুল চুবিয়ে রাখা পছন্দ করো নাই তারা ভালো করে লক্ষ্য করো। এইবলে প্রফেসর আঙ্গুল তুলে মুখে দিলেন। ছাত্রদের অবস্থা ত সেই রকম।

এরপর প্রফেসর বললেন, তোমরা সবাই ঠিক আমি যেভাবে আঙ্গুল চুবিয়েছি আর মুখে দিয়েছি সেইভাবে কর। সবাই আসো... একে একে...

ছাত্ররা তাই করল।

সবশেষে প্রফেসর বললেন, এবার তোমাদের পর্যবেক্ষনের প্রসঙ্গে আসি। বলো কতজন খেয়াল করেছো যে আমি তর্জনী চুবিয়েছি আর মধ্যমা মুখে দিয়েছি...




বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন - এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।
মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?




পাভেল খুব তোতলায়।

এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে।
ডাক্তার প্রথমে নাক-কান-গলার বিভিন্ন টেস্ট দিলেন।যথাসময়ে রিপোর্ট হাতে এল,কিন্তু রিপোর্ট ডাক্তার এমন কিছু পেলেন না যার কারণে পাভেল এর এই হঠাৎ তোতলামি দেখা দিতে পারে।অবশেষে ডাক্তার তাকে থরো চেকআপ এর সিদ্ধান্ত নিলেন।এবং তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন ডাক্তার।

তিনি পাভেলকে জানালেন, দেখুন মিস্টার পাভেল, আপনার দেহের বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ।সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে।প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে।আপনি রাজি হলে এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আমি আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি।তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না।আপনি কি রাজি?

কী আর করা, পাভেল রাজি হলো।অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি একেবারেই সেরে গেলো।

কিন্তু পাভেলের বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো।সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু অর্ধেক যদি সে ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না।

মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে পাভেল আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন- আব্দার জানালো পাভেল , তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো।

কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে।
পাভেল চটে গেলো।

: কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।
: ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, প-প-প-পারবো না। য-য-য-যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।




ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে চাই না, কিন্তু জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় শরীর ছোট এক জিহ্বার সঙ্গে পারেন না, এ কেমন কথা?
রোগী : জিহ্বা তো আর একা নয় পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে।




কথা হচ্ছে দুই বন্ধুর মধ্যে
১ম জন : আচ্ছা বল তো, হাসপাতালে যখন রোগীর অপারেশন চলে, তখন ডাক্তাররা মুখ ও মাথা ঢেকে রাখে কেন?
২য় জন : অপারেশনে যদি ডাক্তাররা কোন ভুল করে ফেলে তাহলে রোগী যেন তাদের চিনতে না পারে সেজন্য।




একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!




ডাক্তার রোগীকে ব্যাবস্খাপত্র দিয়ে বললেন -
ডাক্তার : আপনার খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগী : কেন ? ঢাকা তো অনেক দূর ! কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?



Jokes: পথ-পথিক

বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা।
এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না।

রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এবং বছর চব্বিশের এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল,
-আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে?
-৭৭? আমার বাসার পাশেই। হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না।
-এককাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাসটা নেন আরেক হাতে।

বব তাই করল। চমৎকার কাজ করছে। পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়।


পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট -আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে।
লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ।
-তাতে কি?
-আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে u know what শুরু করতে চান?
-হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাস। দুই বগলে দুইটা মুরগি। আমি কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি?
-ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল।
-ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি?
একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম।




Jokes: পাগল

পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি......

যাইহোক- একবার-president জিয়াউর রহমান পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president জিয়াউর রহমান পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেন ? আমি বাংলাদেশের president জিয়াউর রহমান !!

পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি--চিনি, প্রথম - প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় !




রোকেয়া হলের সামনে অনেক আগে এক পাগল থাকতো। মেয়েরা যখন হলের সামনে দিয়ে যেত তখন সে তার লুঙ্গীটা একটু তুলে বলতো, আপা দেখবেন?আর মেয়েরা লজ্জা পেয়ে চলে যেত।একদিন এক সাহসীকে মেয়েকে পাগলটি একই কথা বললে, মেয়েটি সাহস করে বলে উঠলো হে দেখবো দেখান কি দেখাবেন, তখন পাগল লজ্জা পেয়ে চলে গেল তারপর থেকে পাগলটি আর রোকেয়া হলের সানে আসেনি।





Jokes: পাঠকের পাঠানো

একটি গাভির সামনে দিয়ে একটি বিড়াল হেটে যাচ্ছিল।
গাভি: ইস! যেই না পুচকে ছোড়া, আবার গোফ রেখেছে, শরম করে না?
বিড়াল: এতো বড় ধাড়ী মেয়ে, ব্রেসিয়ার পরে না, শরম করে না?

......................

Jokes: পিতা-মাতা-সন্তান

পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।




শুধু তোমাকেই শোনাব

ছেলেঃ বাবা, আমাকে তবলা কিনে দাও না, আমি বাজানো শিখব।
বাবাঃ আমি কিনে দিই আর তুমি সবার কান ফাটাও।
ছেলেঃ না বাবা, আমি সারা দিন শুধু তোমাকেই শোনাব।




রেজাল্ট-এর উপহার

বাবা তার ছেলেকে বলছে : তুমি যদি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করো তাহলে তোমাকে একটা সাইকেল কিনে দেবো।
ছেলে : আর যদি কোন কারনে খারাপ রেজাল্ট করি, তাহলে?
বাবা : সেক্ষেত্রে তোমাকে আমি একটা রিক্সা কিনে দেবো।




একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাসে বসল-
বাবা: তুই সারাদিন এমন চুপ চাপ থাকিস কেন?
ছেলে: কেন বাবা আমিতো কথা বলি।
বাবা: তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে: কেন বাবা, আমিতো প্রতিবাদ করি।
বাবা: কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে: কেন বাবা তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা: টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস যে রাগ কমে?
ছেলে: টয়লেট ব্রাশ করি।
বাবা: টয়লেট ব্রাশ করলে কি রাগ কমে?
ছেলে: কেন আমি তোমার ব্রাশ (দাঁতের) দিয়ে টয়লেট ব্রাশ করি।




আল্লাহ কালা না

ছেলেঃ হে আল্লাহ, এবারের জন্মদিনে আমাকে একটা ফুটবল উপহার দিও।
মাঃ এভাবে চিৎকার করে কথা বলো না, আল্লাহ কালা না।
ছেলেঃ কিন্তু বাবা যে পাশের ঘরে।




চাঁদ বেশি দূরে, না নিউইয়র্ক

গভীর রাতে বাবার কাছে বই নিয়ে হাজির ছেলে।
বাবা, চাঁদ বেশি দূরে, না নিউইয়র্ক?
তুই অনেক বড় হয়েছিস, সেরিওঝা! বোকার মতো প্রশ্ন করিস কেন? আকাশের দিকে তাকা, তারপর উত্তর দে। কী দেখছিস আকাশে?
চাঁদ।
ঠিক। নিউইয়র্ক কি দেখতে পাচ্ছিস?
না।
তাহলে এবার কী সিদ্ধান্ত নিবি, তা নিয়ে মাথা ঘামা।




বাবা : তোমার জন্য এই নতুন ক্যালেন্ডারটা এনেছি।
ছেলে : না, এটা আমি নেব না।
বাবা : কেন? পছন্দ হয়নি? তাহলে কোনটা নেবে?
ছেলে : যে ক্যালেন্ডারে ছুটির দিন বেশি আছে সেটা নেব।




ছেলে : মা আজ বাসে একদম দুষ্টুমি করিনি। কমলা আর কলার খোসা জানালা দিয়েও ফেলিনি।
মা : তাহলে খোসাগুলো কী করেছ?
ছেলে : পাশের লোকের পকেটে ঢুকিয়ে দিয়েছি।




ছেলে পরীক্ষায় ফেল করেছে দেখে তার বাবা তাকে বকছে।
বাবাঃ হারামজাদা, পরীক্ষায় শেষ পর্যন্ত ফেল করলি। পাশের বাসার মালতীকে দেখ। সব বিষয়ে পাশ করছে।
ছেলেঃ পরীক্ষার সময় তো ওকেই দেখছিলাম, বাবা।




বাবা, মা এবং ছেলে একজায়গায় যাচ্ছে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একটি চকলেট কিনে দিল। ছেলেটি যখন চকলেটটি খেতে গেল তখন চকলেকটি পড়ে গেল।

ছেলেটি চকলেট তুলতে গেলে ছেলেটির মা বলল, পিন্টু, পড়ে যাওয়া জিনিস তুলতে নেই। যাও আরেকটা নিয়ে এসো।পিন্টু দোকানে গিয়ে আরেকটা চকলেট নিয়ে এল।

তারপর হাটতে হাটতে হঠাৎ করে পিন্টুর বাবা পড়ে গেল। পিন্টুর মা বাবাকে তুলতে গেলে পিন্টু মাকে বলল, মা, পড়ে যাওয়া জিনিস তুলতে নেই। যাও আরেকটা নিয়ে এসো।



Jokes: পেম-ভালবাসা-পরকীয়অ

মেয়েটি আমাকে ফোন করে ফিসফিস করে বলল, কেউ বাসায় নেই, ইচ্ছা হলে আসতে পার। আমি পড়িমড়ি করে ছুটে গিয়ে দেখি, আসলেই কেউ নেই বাসায়!




ভ্যালেন্টাইন ডে-তে এক প্রেমিক গেছে রেস্টুরেন্টে। উদ্দেশ্য ঐ রেস্টুরেন্টের সুন্দরী ওয়েট্রেসকে প্রেম নিবেদন করা। সুন্দরী ওয়েট্রেস এগিয়ে এল।
: কি দেব আপনাকে?
:একটা কাটলেট , কফি আর...
:আর?
:আর তোমার মুখ থেকে দাও কোন ভালোবাসার বানী � যা শোনার জন্য আমি যুগ যুগ ধরে অপেক্ষা করছি।
সুন্দরী ওয়েট্রেস অর্ডার নিয়ে চলে গেল। কিছুক্ষনের মধ্যেই কাটলেট আর কফি তার টেবিলে নামিয়ে রাখল। এবার উদগ্রীব প্রেমিক বাড়িয়ে দিল গলা কিছু শোনার অপেক্ষায়।
:কোন ভা..ভালোবাসার বানী..?
: সুন্দরী ওয়েট্রেস এবার মোহনীয় ভঙ্গিতে মাথা নামিয়ে আনল প্রেমিকটির কানের আছে। তারপর ফিসফিস করে বলল,�কাটলেটটা খেও না। ওটা দুইদিন আগের।�

দৈনিক দুই চামচ


তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে।

প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।"

দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।"

তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"




দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে -
১ম চাপাবাজ : জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফন্সান্সের আইফেল টাওয়ার টা কিনে ফেলি !
২য় চাপাবাজ : অত সহজ না বন্ধু ! ওটা আমি বেচলে তো ।



……………

Jokes: চোর-পুলিশ

এক গরু বিক্রেতা কোরবাণীর পশুর হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারিনাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করিনাই ।
ডাকাতঃ এই শালা,গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?




এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।
চোর : (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।




……………………..

Jokes: ছাত্র-শিক্ষক

ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন, তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ, যাতে একই সংগে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে। সময় ২০ মিনিট।

২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো, ম্যাডাম আমার শেষ এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক।

ম্যাডাম: যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্র: জ্বী ম্যাডাম।
ম্যাডাম:তোমার গল্প পড়ে শোনাও দেখি।
ছাত্র: ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার প্রেগন্যান্ট! কে করলো আকামটা!!!




শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন কে কি হতে চায় ভবিষ্যতে-

রানা: আমি পাইলট হতে চাই।

সুমিত: আমি ডাক্তার হতে চাই।

দীপা: আমি একজন ভালো মা হতে চাই।

সুমন: আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।




শিক্ষকঃ বল ফোর্ড কি?
ছাত্রঃ গাড়ী স্যার।
শিক্ষকঃ তাহলে বল, অক্সফোর্ড কি?
ছাত্রঃ উঁ...ঊঁ...গরুর গাড়ী স্যার।




শিক্ষকঃ ধ্রুব, বলতো এসিসি (ACC) তে কী হয়?
ধ্রুবঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল।
শিক্ষকঃ ভালো । এবার অয়ন বলতো বিবি (BB) তে কী হয়?
অয়নঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার।
শিক্ষকঃ খুব ভাল , নন্দদুলাল তুমি এবার বলতো ইএসপিএন (ESPN)-এ কী হয়?
নন্দদুলালঃ সারা দিন শুধূ খেলা হয়, স্যার।




বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।

এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু। চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে কদিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?

ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।

মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। কার প্রেমে পড়েছো?

আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।

কিন্তু ছোট্ট বাবু, নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো � কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।

ভয় পাবেন না মিস। আশ্বাস দিলো বাবু। সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো।




ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?

টিচার বললেন, তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?

পিচ্চি বললো, চল্লিশ।

টিচার বললেন, হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।

পিচ্চি এবার বললো, আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?

টিচার বললেন, তোমার আপুর বয়স কত সোনা?

পিচ্চি বললো, আঠারো।

টিচার বললেন, হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।

পিচ্চি এবার বললো, আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?

টিচার হেসে বললেন, তোমার বয়স কত সোনা?

পিচ্চি বললো, আট।

টিচার বললেন, না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।




প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা।

পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?

ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।




এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনিষের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।
ছাত্র- চুল
শিক্ষক - কিভাবে ?
ছাত্র- মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ......

শিক্ষক- সাবধান আর নিচে নামিস না �




অংকের ক্লাস চলছে
শিক্ষক : বল তো, আমাদের অংক ক্লাসে সবচেয়ে ফাঁকিবাজ কে?
ছাত্র : আপনি স্যার।
শিক্ষক : কী বলছিস?
ছাত্র : আমরা যখন অংক করি তখন তো আপনি হাত গুটিয়ে বসে থাকেন।




শিক্ষক : বাতাস, নদী এবং পানি এই তিনটির যে কোন একটি ওপর ২০ লাইন রচনা লিখ।
ছাত্র : এসব কি বলছেন স্যার? আমি তো কাগজের ওপর ছাড়া অন্য কারও ওপর লিখতে পারি না, স্যার!!!




শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?

ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।

শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা---আকবর (১৫৪২-১৬০৫)

ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।





যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে.......

শিক্ষকঃ আমি এই চেয়ারটাকে ছুলাম। চেয়ারটা মাটি ছুয়েছে। তারমানে আমি মাটি ছুয়েছি। এবার এরকম আরেকটা উদাহরণ দাও দেখি।

ছাত্রঃ আমি আপনাকে ভালবাসি। আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন। তারমানে আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।




আলাল দুলালকে জিজ্ঞেস করছে, "কিরে, তুই নাকি গতকালকে সবার সামনে স্বীকার করেছিস তুই গাধা"

দুলাল বলল, "না, স্যার ক্লাসে এসে বললো কে কে গাধা দাড়াও?"

আলাল, "তারপর?"

দুলাল, "স্যার একা দাড়িয়ে ছিলোতো তাই ভালো দেখাচ্ছিলো না। তাই আমিও দাঁড়ালাম।




শিক্ষক ছাত্রকে পড়াচ্ছেন.....

শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে?

ছাত্রঃ যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে Grammar বলে। বাংলাদেশের গ্রামে
যারা থাকে তাদেরকে বাংলা Grammar এবং বিদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে ইংলিশ Grammar বলে, স্যার।




একদিন এক বিদ্যালয়ে শিক্ষক তার ছাত্র-ছাত্রীদের গরু আঁকতে দিলেন। সবাই গরু এঁকে খাতা জমা দিল। এক ছেলে জমা দিল একটা খালি কাগজ।
শিক্ষক কাগজটা দেখে বলল, "এটা কি এঁকেছিস?"
ছাত্র বলল, "স্যার, ঘাস এঁকেছিলাম।"
শিক্ষক বলল, "ঘাস কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতে খেয়ে ফেলেছে।"
শিক্ষক বলল, "তাহলে গরু কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতো ঘাস খেয়ে চলে গেছে।"




ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।

রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।
প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।

ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।

ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
রাজু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।

ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার
C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.

ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।

ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.

ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.

ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।

ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।

শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।



Jokes: ছোট জনি

ছোট্ট জনি স্কুল থেকে মন খারাপ করে ফিরেছে। বাবা জানতে চাইলেন কি হয়েছে?
: আমি গনিতে F পেয়েছি
: কেন?
: টিচার জানতে চাইলেন 2x3 কত হয়? আমি বললাম 6
: তাহলে তো তুমি সঠিক উত্তর দিয়েছো।
: এরপর টিচার জানতে চাইলেন 3x2 কত হয়?
: What the f***ing difference? রেগে গিয়ে বাবা বললেন?
: আমিওতো ওই একই কথা টিচারকে বলেছিলাম।




বাইরে থেকে দৌড়ে এসে ছোট্ট জনি মায়ের কাছে জানতে চাইলো - মা, ছোট মেয়েরাও কি প্রেগনেন্ট হয়?
: না সোনা। জবাবে মা বললেন।
জনি দৌড়ে বাইরে চলে গেল। মা শুনতে পেলেন জনি তার ছোট্ট বান্ধবীকে বলছে - বললাম না, ভয়ের কিছু নেই। চলো, খেলাটা আবার খেলি।




ক্লাসে আদব-কায়দা শেখাতে গিয়ে শিক্ষিকা জানতে চাইলেন - মনে করো তুমি তোমার কোন ধনী বান্ধবীর বাসায় দাওয়াতে গিয়েছো। হঠাৎ তোমার টয়েলেটে যাবার প্রয়োজন পড়লো, সেক্ষেত্রে তুমি তোমার বান্ধবীকে কি বলবে?

মাইক উত্তর দিলো - একটু অপেক্ষা করো, আমি টয়েলেট থেকে আসছি।
শিক্ষিকা - এটা শুনতে খুবই খারাপ লাগে।

চার্লি উত্তর দিলো - দু:খিত, আমাকে একটু টয়েলেটে যেতে হচ্ছে, কিছুক্ষনের মধ্যেই ফিরে আসবো।
শিক্ষিকা - হুমম, আগের থেকে ভালো। কিন্তু খাবার টেবিলে টয়লেট শব্দটি শুনতে বেমানান।

ছোট্ট জনি উত্তর দিলো: মাই ডিয়ার, আমাকে কিছুক্ষনের জন্য আমার ব্যক্তিগত এক বন্ধুর সাথে হাত মেলাতে যেতে হচ্ছে। আমি আশা করছি আমাদের ডিনার শেষে তার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারবো।




লিটল জনি পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো।
ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!
কি হয়েছে আমার প্রিয় জনি?
তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?
আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।
ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি টাকা মানে কত পয়সা?
১০০০ কোটি টাকা আমার কাছে তো ১ পয়সারও কম।
তাইলে তুমি আমাকে ১টা পয়সা দাওনা। প্লিইইজ।
মাত্র ১ পয়সা!! ঠিক আছে বাছা। জাস্ট ১ মিনিট ওয়েট করো।
-এই বলে ইশ্বর অদৃশ্য হলেন।




Jokes: ডাক্তার-রোগী

এক মহিলা তার কিছু মনোদৈহিক সমস্যা নিয়ে গেছেকে মনোবিজ্ঞানীর কাছে-
: আপনার সেক্স লাইফ সম্পর্কে আমাকে কিছু বলুন? আপনার সমস্যা সমাধান করতে এইটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
: আমার সেক্সলাইফ বলতে গেলে পিকনিকের দিনের মতো।
: মানে খুব আনন্দের?
: না বছরে একবার।




দৈনিক দুই চামচ

ডাক্তারঃ এক্স-রে করে দেখলাম, আপনার পেটে অনেক চামচ জমা হয়েছে। কেন বলুন তো?
রোগীঃ আপনি তো বললেন দৈনিক দুই চামচ খেতে।

নির্বাচিত হাসির জোকস


এক গরু বিক্রেতা কোরবাণীর পশুর হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারিনাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করিনাই ।
ডাকাতঃ এই শালা,গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?



.................

এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক : (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।
চোর : (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।

.................

১ম বন্ধু : জানিস, বাড়ি থেকে পালিয়ে যেদিন নিশিকে বিয়ে করলাম, ঠিক সেদিনই জুতোর বাড়ি খেতে হল!
২য় বন্ধু : আমার ধারণা, এর পেছনে নিশ্চয়ই নিশির বাবার হাত ছিল!
১ম বন্ধু : না না, হাত নয়! ওটার মধ্যে নিশির বাবার �পা� ছিল!

.................

পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি......

যাইহোক- একবার-president জিয়াউর রহমান পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president জিয়াউর রহমান পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেন ? আমি বাংলাদেশের president জিয়াউর রহমান !!

পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি--চিনি, প্রথম - প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় !


.................

ভাড়াটে স্বাক্ষীকে টাকার লোভ দেখিয়ে তার কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে।
চুরির মামলা।
বিবাদী পক্ষের জাঁদরেল উকিল জানতে চাইলেনঃ তুমি কি চুরি হতে দেখেছো?
‌--দেখেছি মানে, আমার সামনেই তো চুরি হলো।

‌‌-- তা সেটা কতো বড়ো ছিলো?

থতমত খেলো ভাড়াটে স্বাক্ষী, কি চুরি হয়েছে, তা জানা হয়নি। তবে সে পেশাদার। তাই ভড়কে না গিয়ে বাম হাতটা উঁচু
করে ধরলো।
উকিল রেগে গিয়ে বললেন--চুরি হয়েছে দেশী ছাগল আর তুমি দেখাচ্ছো অস্ট্রেলিয়ান গরুর সাইজ।
ভাড়াটে স্বাক্ষী হেসে বললো--সবে তো একটা হাত তুলেছি, এখন অন্য হাতটা কোথায় রাখি দেখুন, তবে তো বুঝবেন।

.................

অতিথী

সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো? যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।

.................


গৃহস্বামী: এই যে চা খেলেন, এটা একেবারে দার্জিলিং স্পেশাল।
অতিথি: বোধহয় এইজন্যই এত ঠান্ডা।

.................

অনেক দিন পর বাড়িতে একজন মেহমান এসেছে। মেহমান দেখে বাড়ির মালিক বললেন, তা কেমন আছেন, অনেক দিন পর এলেন, আজ তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন?
মেহমান : অনেক দিন পর এলাম, যেতে তো আর দিবেন না, লুঙিটা দিন গোসলটা সেরেই আসি।


.................

অফিস-বস-কলিগ



কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |


.................


একটা কোম্পানী তাদের কারখানা অগ্নি- বীমা করাবে ঠিক করলন । পরদিন কোম্পানীর ম্যানেজারের ঘরে বারবার বীমা দালালরা দেখা করবার জন্য আসতে লাগল । কোম্পানী ম্যানেজারে ব্যস্ত ছিল্রন তিনি আটজন দালালকে বললেন আমার সময় নেই পরে দেখা হবে । পরে ম্যানেজার বললেন উ আপনাকে নিয়ে এই নয়জন এর আগে আটজনকে না দেখে বিদায় দিয়েছে

দালাল এক গাল হেসে বললেন । আমি এই নিয়ে নবম বার এসেছি।


.................


এক পুলিস অফিসার প্রমোসন পেয়ে ট্রেনিং এ গেছেন এবং সেখানে তাকে ট্রেনার SWOT এ্যানাল্যাইসিস সেখাচ্ছেন। SWOT হল ব্যবসার ক্ষেত্রে শক্তি(Strength, দূর্বলত(Weakness), সূযোগ(Opportunity) ও ভয়(Threat)-এর বিবেচনা। আলোচনার পর ট্রেনার ঐ অফিসার কে ব্যক্তিগত অভিঙ্গতা থেকে SHOT এর একটা উদাহরণ দিতে বললেন।
উত্তর টা ছিল এমন:-

আমার শক্তি হল আমার বৌ;
আমার দূর্বলতা হল পাশের বাড়ির বৌ;
আমার সূযোগ হল তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়;
আমার ভয় আমি যখন বৌ কে রেখে বাইরে কোথও যাই;


.................


মক্কেল গোয়েন্দা বিভাগে ইন্টারভিউ দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ কেন চোর সব সময় চুরি স্থলে ফিঙ্গার প্রিন্ট রেখে যায়...
মক্কেলঃ ওরা বেশির ভাগ সময় অশিক্ষিত হয় তাই আঙ্গুলের ছাপ রেখে যায়...শিক্ষিত হলে অবশ্যি সাইন করে যেত।


.................


আস্তে হাঁটা

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচঃ আজও সে দু�ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!



.................

ভাবীর হাতের রান্না

বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।

বস একদিন ডাকলেন তাকে।

শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম � হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।

হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?

বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!


.................


শুধু ওভার টাইম খাটবো

একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি । তারপর যদি কেউ ওভার টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা দেওয়া হবে । তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।


.................


মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।
�হাসান সাহেব, কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস ডলিকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন।
�কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সাথে সিনেমা দেখতে যেতে রাজি হবে?


.................


ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমিরার চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানিঃ জ্বী স্যার।
ম্যানেজারঃ আগে একটা হারিয়েছিলে তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম ।
কেরানিঃ দুটোই হারাই নি স্যার ! একটা মাত্র হারিয়েছি ।
ম্যানেজারঃ তাহলে অন্যটা কোথায় ?
কেরানিঃ হারিয়ে যাবার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমিররার মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম ।

.................



উকিল

উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?


.................

ক্রেতা-বিক্রেতা

ক্রেতা : তাড়াতাড়ি একটা পলিথিন ব্যাগ দিন তো, এক্ষুনি আমাকে ট্রেন ধরতে হবে।
বিক্রেতা : মাফ করবেন, ট্রেন ধরার মতো এত বড় পলিথিন ব্যাগ আমার কাছে নেই।


.................

খেলাধুলা

গলফ খেলতে গেছে টিনা।

সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।

নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে! আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।

দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।

টিনা বললো, ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?

লোকটা কোনমতে বললো, হ্যাঁ।

টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, এখন কেমন বোধ করছেন?

লোকটা বললো, দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।



.................

আমার এত ধৈর্য কোথায়

দু জন দাবা খেলছিল। পাশে দাঁড়িয়ে আরেক ভদ্রলোক পাক্কা দু ঘন্টা ধরে তাদের দাবার চাল বলে দিচ্ছিলেন আর তাদের ভুলের সমালোচনা করছিলেন।
শেষমেশ অতিষ্ঠ হয়ে একজন খেলোয়ার বলল, তা হলে আপনিই খেলুন না।
ভদ্রলোক প্রায় আঁতকে উঠে বললেন, না, না আমার এত ধৈর্য কোথায়!



.................

আম্পায়ারগুলো সব আমাদের

একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে, কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!


.................

গোপাল ভাঁড়



গাধা আর রাজা
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?

গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |


.................

গোপাল ভাড়েঁর পড়শীর সাথে সংগত কারনেই ভাল সম্পর্ক নেই। সবসময় বিবাদ বিসংবাদ লেগেই থাকে। তাই এদের মধ্যে যোগাযোগ একরকম বন্ধই। এরই মধ্যে একদিন দেখা গেল পাশের বাড়ীতে মহাধুমধামে ভোজের আয়োজন চলছে। শত শত অতিথি আসছে - চমৎকার খাবারের বাসনা গোপালের বাড়ীতে ঢুকছে। গোপাল ভাড়ঁ কৌতুহলী হয়ে খবর নিয়ে জানলো - ঐ বাড়ীর একটা ছেলে মারা গেছে - যারা শ্রাদ্ধানুষ্টান চলছে। গোপাল তাকে নিমন্ত্রন না করায় খুবই মনঃক্ষুন্ন হলো। ভাবতে লাগলো কিভাবে এর জবাব দেওয়া যায়।

ভাবতে ভাবতে অবশেষে নিজের ছোট ছেলেকে টেনে ছাদে নিয়ে গিয়ে পাশে বাড়ীর উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলা শুরু করলো - "এই দেখ, আমারও ছেলে আছে, এই ছেলে মারা গেলে বিরাট শ্রাদ্ধের আয়োজন করা হবে। তখন তোমাদের দাওয়া দেবো না, বলে রাখলাম কিন্তু"।


.................

রাজা কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, �বুঝলে গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?�
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, �আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়ই আসতেন!�


.................

গোপালের তামাকপ্রীতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মোটেই পছন্দ করতেন না।একদিন গোপালকে সঙ্গে নিয়ে পালকিতে কোথাও যাচ্ছেন, দেখেন তামাক ক্ষেতে এক গাধা চড়ে বেড়াচ্ছে।সেই গাধা ক্ষেতের আগাছা খাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তামাক পাতায় ভুলেও মুখ দিচ্ছে না।
সুযোগ পেয়ে রাজা বলেন, �দেখেছো হে গোপাল, একটা গাধাও তামাক খায় না!�
শুনে গোপাল বলে, �আজ্ঞে রাজা মশাই, তা যা বলেছেন।কেবল গাধারাই তামাক খায় না।�




গোপালের সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।




একজন বৈরাগী গোপালকে চিনত না।সে গোপালের সামনে এসে বলল, �ঈশ্বরের সেবার জন্য আপনি কিছু চাঁদা দেবেন?�
গোপাল কিছু না বলে বৈরাগীকে একটা টাকা দিল।
টাকাটা পেয়ে বৈরাগী খুশি হয়ে পথ হাঁটতে লাগল।কিছুটা যেতেই গোপাল তাকে ডাকল, �ও বৈরাগী, একবারটি আমার কাছে এসো।�
বৈরাগী খুশিমনে তার কাছে আসলে গোপাল বলল, �তোমার বয়স কত?�
� আজ্ঞে আঠারো ।�
�আমার বয়স পঞ্চান্ন।�
�তাতে কি হল?�
�এইমাত্র ঈশ্বরের সেবার জন্য যে একটা টাকা নিয়েছ সেটা ফেরত দাও, কারণ তোমার আগেই আমি স্বর্গে যাব এবং ঈশ্বরের সেবারর্ সুযোগ পাব।�




এক পন্ডিতের মাথায় তিলকের ঘটা দেখে গোপাল খুব আমোদ পেয়ে জিজ্ঞেস করেছে, �ওহে পন্ডিত, কপালে এতো সব কি এঁকেছো?�
পন্ডিত একগাল হেসে বলে, �আজ্ঞে, ফোঁটা কাটুচি!�
গোপাল উদাত্ত গলায় ফের শুধায়, �ফোঁটা কাটুচি, না কাগে হাগুচি?�




রাজা গোপাল ভাঁড় কে প্রশ্ন করল, গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু? গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল, বেশি না, মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান।




গোপালের সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।




গোপালকে বলছেন রামবাবু, �এখানে বাঁদরের বড্ড উৎপাত।তোমাকে তো দেখতে বেশ বাঁদরের মতোই! ওদের দলে তোমাকে ছেড়ে দিলে কি হবে বলতো? তুমি নিশ্চই কখনো বাঁদর দেখনি?�
�আজ্ঞে না! আপনার মত বাঁদর আমি আগে আর কক্ষনো দেখিনি!� গোপালের সোজা-সাপ্টা উত্তর।




গোপাল ভাঁড় হাসতে হাসতে মইরা গেল...



Jokes: চাকর-মনিব

মিস্টার এবং মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে পাভেলকে।পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।

বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী পাভেলকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে।তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে পাভেলকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।

"পাভেল, আমার শাড়িটা খোল।" হুকুম করলেন তিনি।

পাভেল কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।

"এবার আমার ব্লাউজ খোল।" বললেন মিসেস চৌধুরী।

পাভেল সেটাও পালন করলো।

এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, "আমার পেটিকোটটা খোল পাভেল ।"

পাভেল খুললো।

মিসেস চৌধুরী পাভেলের চোখে চোখ রেখে বললেন, "আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো!"




…………………………


Jokes: চাপাবাজ

গরম চা

১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!




একবার এক অনুষ্ঠানে এক বাংলাদেশি, সাউথ আফ্রিকান আর ইন্ডিয়ান গল্প করছে। আলোচনার বিষয়বস্তু ক্রিকেট।

ইন্ডিয়ান: একবার আমাদের ১ বলে ১০ রান দরকার ছিল, স্টাইকার এন্ডে ছিল শচীন। বোলার বল করল, শচীন সেটা থার্ডম্যানের দিকে ঠেলে দিয়ে ৩ রান নিল, ফিল্ডার সেটা ছুড়ল নন-স্টাইকার এন্ডে। ওভার থ্রো তে শচিন আরও তিন রান নিয়ে নিল। এবার ফল্ডার সাবধান হয়ে সেটা ছুঁড়ে দিল উইকেট কিপারের দিকে, উইকেট কিপার ধরতে পারল না আর বলটা চলে গেল বাউন্ডারির ওপারে ফলে চার রান। ৩+৩+৪ =১০ আমরা জিতে গেলাম।

সাউথ আফ্রিকান: একবার আমাদের ১ বলে ১০ রান দরকার ছিল। আমদের গ্রায়েম স্মিথকে তো তোমরা চেন। তার গায়ে মারাত্মক জোর। সে এমন জোরে মারল জে বল স্টেডিয়াম পার হয়ে কয়েক শ গজ দূরে গিয়ে পড়ল। আম্পায়ারের কোন উপায় ছিল না। সে ১২ রান দিয়ে দিল। আমরা জিতে গেলাম।

বাংলাদেশি: একবার আমাদের ১ বলে ১০ রান দরকার ছিল। আমাদের আশরাফুলকে তো তোমরা চেন, সে সেইরকম মারকুটে ব্যাটসম্যান। বোলার বল করল আর আশরাফুল সজোরে ব্যাট চালাল। ব্যাটের আঘাতে বল ভেঙে দুইটুকরা হয়ে গেল। এক টুকরা উড়ে বাউন্ডারি পার হল আর অন্যটুকরা গড়াতে গড়াতে বাউন্ডারি পার হল। ফলে আমরা ৬ + ৪ = ১০ রান করে ফেললাম। আমরা জিতে গেলাম।




দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।




এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, �গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।�
ইতালীয় বলছে, �গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।�
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, �তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক�বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, �একবার।�
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, �তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?�
�ওগো, থামো, আর না �।�

বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে!


এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে! বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’
বাস চলতে শুরু করল! বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’
হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল! কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল। তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল! বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল। তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল। হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিল, ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’

স্টেশনে থেমে থাকা একটি ট্রেনে দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে।
প্রথম ব্যক্তি:ভাই, এটা কোন স্টেশন?
দ্বিতীয় ব্যক্তি বাইরের দিকে কিছুক্ষণ দেখে বলল, এটা মনে হয় রেলস্টেশন।

এক ভদ্রমহিলা ভীষণ রেগেমেগে খেলনার দোকানে ঢুকলেন। সঙ্গে নিয়ে আসা খেলনাটা ফেরত দিয়ে বললেন, আমার টাকা ফেরত দিন! নিয়ে যান এই খেলনা।
বিক্রেতা বললেন, কেন, কী হয়েছে? এটা তো খুবই ভালো খেলনা।
ভদ্রমহিলা বললেন, এটা ভাঙে না কিন্তু এই খেলনা দিয়ে বাড়ি দিয়ে আমার ছেলে বাড়ির অন্য সব খেলনা ভেঙে ফেলেছে।

এক হকার পেপার বিক্রি করতে গিয়ে খুব সমস্যায় পড়ল। কেউই কিনছে না। সে পেপার খুলে দেখল, আজ বারাক ওবামার কোনো খবরই ছাপা হয়নি। সে সঙ্গে সঙ্গে চিত্কার
করে পেপার বিক্রি শুরু করল, ওবামার কোনো খবর নাই, ওবামার কোনো খবর নাই।
সঙ্গে সঙ্গে তার সব পেপার বিক্রি হয়ে গেল।

নবদম্পতির বাচ্চা হয়েছে। ফুটফুটে নিখুঁত বাচ্চা। কিন্তু একটাই দোষ। বাচ্চা কোনো কথা বলে না। বারো বছর পর খাওয়ার টেবিলে বাচ্চা প্রথম কথা বলল, ‘আমাকে একটু চিনি দাও।
মা-বাবা অবাক, কী ব্যাপার, তুমি এত দিন কোনো কথা বলোনি কেন?
ছেলে বলল, এত দিন পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই ছিল। আজ চায়ে চিনি কম হয়েছে।

কুকুর ইংরেজি কী? ডগ।
ডগ কীভাবে ডাকে? ঘেউ ঘেউ।
বিড়াল ইংরেজি কী? ক্যাট।
ক্যাট কীভাবে ডাকে? মিউ মিউ।
ইঁদুর ইংরেজি কী? মাউস।
মাউস কীভাবে ডাকে? ক্লিক ক্লিক।
সংগ্রহে: রিসাদ মেলান


যারা জোকস বলেন বা লেখেন সবই সংগৃহীত। এখানে কিছু জোকস আছে। সবগুলোই প্রথম আলোর রস আলো থেকে সংগৃহীত। আশা করি সূত্র দেখেছেন।